এবারের ঈদে আপনার সাজে যোগ করুন এক নতুন মাত্রা, একদম আসল আফগানী পাগড়ির সাথে। আমাদের ওয়েবসাইটে পাবেন বিভিন্ন ডিজাইন ও রঙের ঐতিহ্যবাহী আফগানী পাগড়ি, যা আপনার ঈদের সাজকে করে তুলবে আরো নান্দনিক ও আকর্ষণীয়। সেরা মানের কাপড় ও দক্ষ কারিগরের হাতে তৈরি প্রতিটি পাগড়ি, যা নিশ্চিত করবে আপনার আরাম ও স্টাইলের সমন্বয়।
পাগরী মুসলিম উম্মতের জন্য রাসুল (সাঃ)-এর পক্ষ থেকে দেয়া একটি বিশেষ সুন্নাহ। প্রিমিয়াম আফগানি পাগড়ি একটি ফ্যাশনেবল অ্যাক্সেসরি যা আপনার যেকোনো পোশাকের সাথে মানিয়ে যাবে। এটি আপনার ব্যক্তিত্বকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে এবং আপনার স্টাইল স্টেটমেন্ট হিসেবে কাজ করবে। এটি পরিধান করলে আপনি শুধু ভালোই দেখাবেন না, বরং আপনার উপস্থিতি হয়ে উঠবে আরও মর্যাদাপূর্ণ। এই ঈদে আফগানী পাগড়ি আপনার সাজকে এনে দিবে সম্পুর্ন নতুন লুক যা আপনার পোশাকের সাথে একটি বিশেষ মাত্রা যোগ করবে।
আমাদের পাগড়িগুলি মানসম্পন্ন কাপড় দিয়ে তৈরি, যা শুধু স্টাইলিশই নয়, বরং আরামদায়কও। গরম আবহাওয়ায় এটি আপনাকে শীতল রাখবে এবং দীর্ঘ সময় পরিধানেও আরামদায়ক অনুভূতি দেবে।আমাদের কালেকশনে রয়েছে বিভিন্ন ডিজাইন, রঙ এবং প্যাটার্নের পাগড়ি। আপনি সহজেই নিজের পছন্দ অনুযায়ী একটি পাগড়ি খুঁজে পেতে পারেন, যা আপনার ব্যক্তিত্ব এবং স্টাইলের সাথে মানানসই হবে।
আফগানী পাগড়ী ব্যাবহারে মুসলিম উম্মতের অনেক ভাইদের বিশেষ মনোযোগ লক্ষ্য করা যায়। সর্বপ্রথম ধাপে পাগড়ী তৈরির জন্য আমরা প্রস্তুতকৃত কোড়া সুতা নেই যেটা পাগড়ীর কাপড়ের প্রথম উপাদান হিসেবে থাকে। এরপর এই কোড়া সুতাকে ডাইং টেবিলে নিয়ে যাওয়া হয় কালার প্রসেসিং এর জন্য। ডাইং টেবিলে সুতাকে কয়েকটি ধাপে কালার করে প্রথম ধাপ শেষ করা হয়।
এর পর দ্বিতীয় ধাপে উক্ত সুতাকে কাপড় তৈরির প্রসেসে নিয়ে আসার জন্য নলি করা হয়। অর্থাৎ ববিন যেটাকে বলা হয় সেটাতে সুত প্যাচানো হয়। এর পর এই সুতার ববিন বা নলি গুলো কে মেশিনে বসিয়ে আমরা তেনা কাড়াই। তেনা কাড়ানো হলো মুলত সুতাগুলোকে পর্যায়ক্রমে সাজিয়ে কাপড়ের শেপে বা রুপে নিয়া আসার একটি প্রক্রিয়া।
শেষ ধাপে এই তেনা কারানো উপাদান কে বুনানোর জন্য তাতে বসিয়ে দেয়া হয়। তার পরে তাত থেকে প্রস্তুত হয়ে আসা কাপড় টাকে আমরা প্যাকেজিং প্রসেস মধ্য দিয়ে সরাসরি আপনাদের হাতে পৌছে দেই